Not known Factual Statements About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Not known Factual Statements About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
ক. কোকোডাস্ট বা নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়া - ২৫%
হার্টের যত্নে এবং সুস্থ্য ধরে রাখতে ড্রাগন ফল বেশ কার্যকারী। ড্রাগন ফলে থাকা বিভিন্ন রকম উপকারি উপাদানের মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৯ । ওমেগা-৩ এবং ৯ আমাদের হার্টের জন্য খুবই উপকারক। তাই হার্টে সুস্থ্য রাখতে ও ভালোভাবে জীবন-যাপন করতে ড্রাগন ফল দ্ধারা উপকৃত হওয়া সম্ভব। ড্রাগন ফল খাওয়ার মাধ্যমে হার্টের অসুস্থ্যতার ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়া এটি আমাদের মানসিক চাপ কমাতেও বেশ ভালো ভূমিকা রাখে।
ড্রাগন ফল গাছ প্রচন্ড খরা এবং জলাবধ্যতা সহ্য করতে পারে না। তাই শুষ্ক মৌসুমে ১০-১৫ দিন পর পর গাছের গোড়ায় জল দিতে হবে এবং বর্ষার মরসুম জল প্রয়োগ করবেন না, তাহলে কুঁড়ি ঝড়ে পড়বে এছাড়া ফলন্ত গাছে ৩ বার অর্থাৎ ফুল ফোটা অবস্থায় একবার, ফল প্রথম বার ধরা অবস্থায় একবার এবং ১৫ দিন পর আরেকবার জল দিতে হবে।
কাটিং বা চারা পাওয়ার স্থান: ড্রাগন ফলের সুস্থ ও রোগমুক্ত কাটিং বা চারা বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায়। তবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহে অবস্থিত বৃহৎ জার্মপ্লাজম সেন্টার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিভিন্ন হার্টিকালচার সেন্টার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন গবেষণা কার্যালয় সহ দেশের বিভিন্ন নার্সারিতে পাওয়া যায়।
মিরসরাইয়ে ৬ হাজার ২১০ হেক্টর জমিতে ডাল চাষ
ছাদ বাগানের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রাদি কোদাল, গার্ডেন ফর্ক, বাডিং নাইফ, সিকেচার, প্রুনিং শেয়ার, করাত, ব্যালেন্স, ডিবলার, ওয়াটারিং ক্যান ইত্যাদি সংগ্রহে রাখতে হবে। পাত্রসমূহের মধ্যে ট্রে, সীডপ্যান, পট, প্লাস্টিক পট, গ্রোইংব্যাগ, বালতি, পলিব্যাগ, ড্রাম, হাফ ড্রাম, মাটির বোল ইত্যাদি।
আপনাদের যদি এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাকে জানাতে জানাবেন। সেগুলোর সমাধান করাবার আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন, সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, সবাই খুব ভালো থেকো নমস্কার।
এই প্রজাতির ফুলগুলি প্রতিটি কান্ডের অগ্রভাগে গুচ্ছ কারে ফোটে।
ইনোভেশন কর্নার বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা
এরপর আর মাটি কিছুটা আলগা করে দিয়ে পুনরায় ৪-৫ দিনে একইভাবে রেখে দিতে হবে। টবের মাটি ঝুরঝুরে করে ড্রামে ভরতে হবে। টবের মাটি ঝুরঝুরে হয়ে গেলে ড্রাগনের কাটিং এর চারা টবে ৮-১০ সেমি গভীর করে রোপণ করতে হবে। গাছের গোড়ায় মাটি কিছুটা উঁচু করে হাত দিয়ে চেপে চেপে দিতে হবে। যাতে গাছের গোড়া দিয়ে বেশি পানি না ঢুকতে পারে।
যেভাবে কোয়েল পালন করলে বেশি লাভবান হবেন
এগুলো ভালোভাবে মিশিয়ে বক্স/টবের অবশিষ্ট অংশ ভরাট করে তাতে গাছ লাগানো হলে গাছ দ্রুত বাড়বে, বেশি ফলন পাওয়া যাবে। মিডিয়ার সাথে কিছু পরিমাণ করাত কলের গুঁড়া, ভার্মি কম্পোস্ট অথবা নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত কম্পোস্ট ব্যবহার করা here এবং তার সাথে কিছু হাড়ের গুঁড়া ও খৈল মেশানো ভালো।
৫ ফুট) হালকা ছায়ায় বেলে-দোআঁশ মাটিতে গোড়ার দিকের কাটা অংশ পুঁতে সহজেই চারা উৎপাদন করা যায়। ২০ থেকে ৩০ দিন পরে কাটিংয়ের গোড়া থেকে শিকড় বেরিয়ে আসবে এবং তখন কাটিং মাঠে লাগানোর উপযুক্ত হবে। তবে উপযুক্ত পরিবেশ ও প্রয়োজন অনুযায়ী কাটিং করা কলম সরাসরি মূল জমিতে লাগানো যায়।
ছাত্রলীগের সমাবেশ ঘিরে ঢাবি ক্যাম্পাসে মাইকিং